আমি সোহানা – মাসুদ রানা – কাজী আনোয়ার হোসেন (Ami Sohana – Masud Rana By Kazi Anwar Hossain)

একটু চোখ বুলিয়ে নিন

মানুষটা সতর্ক, কাজেই অসসুষ্ট হবার কারণ আছে মাসুদ রানার ।

পানিতে সাহাদেযাদে পরার কাদে নে বা গিয়ার নিখুত
অবস্থায় আছে_কিনা। মাঙ্ক-এর বাইরেটা, সিগারেটের অবশিষ্টাংশ দিয়ে ঘষেছে,
*লেঙ্গের ওপর দিয়ে পানি যাতে অবাধে বয়ে যেতে পারে, কারণ জানে, তা না হলে
সামনের দৃশা কাপ কাঁপা লাগবে চোখে । ভেতরটা ঘষেছে কেন্পু দিয়ে, লেলে
হাতে বাষ্প না জমে। খানিক পরপর এয়ার ভিযান্ড রেগুলেটর আডজন্ট করেছে,
কারণ গভীরতা কয়েক ইঞ্চি কমবেশি হলেও অনায়াসে শ্বাস-প্রশ্থাসে বিশ্ব ঘটতে
পায়ে।

ও জানে কি টেলি মলে কে, আনিযেছে
এবারের ভাইভে গভীরতায় সতেরো ধরে রয়েছে ও। এটা ওর
দিনের অপতম ভাইভ তারমানে সব) নিলয়ের ওপর থাকা হয়ে গেছে
পানির তলায় । সারফেস থেকে দশ ফুট নিচে ছু জন্যে খামতে হবে ওকে,

নর জন্যেওঠু সময মুহূর্তের অসতর্কতায়
ের সমস্ত মেনে চলার পরও,
বিপদ টুর লে সাকা নেতার বা সমুহ
এমনভাবে পা ফুঁড়ল ও, রাবার ফিন পরা পায়ের নগ্ন গোড়ালি একটা স্টার ফিশের
ভীক্ষ-মুখ কাটাবিহুল মেরুদণ্ডে বাড়ি খেল।

সপানির তলায় শব্দে নিজের ‘অনুভূতি প্রকাশ করা সম্ভব নয়। কর্কশ ভাষায়,
মনে মনে, ক্ষোভ প্রকাশ করাও কঠিন, কারণ তা করতে গেলে দম আটকে রাখার
একটা ঝৌঁক এসে যায়, স্কবা ডাইভিঙ্জের সময় তা বিপদ ডেকে আনতে পারে।
তবে শাস্তভাবে চিন্তা করায় কোন বাধা নেই। ‘তুমি একটা পর্দনভ, কারণ এ-ধ্রনের

শুধু আনাড়িদেরই মানায়, ধরনটা অলস তাবনার মত, তবে শব্দ নির্বাচনে
হিদতার পারিস রা ালি যেন সে থান

ধৈর্যের সঙ্গে, স্বাস-প্রস্থাস নিয়মিত, রশি দিয়ে বানানো বড় বাক্কেটটা নামিয়ে
রাখল শা খেকে খুলো ফেলল হাতের পাইপার
থেকে ছাড়িয়ে আনল সী স্টারকে । বিশাল, চাষড়াসর্বন্থ শরীরটয প্রায় দু’ফুট,
টকটকে লাল কাঁটাগুলো নড়াচড়া করছে। ওগুলোরই কিছু ভগা, নিজন্ব বিষসহ’
ভেঙে রয়ে গেছে রানার পায়ের তলার মাংসে)

প্রাইং-আয়রনের সাহায্যে কাপতে থাকা শরীরটা চিৎ করল রানা,
উল্টোদিকের নরম শোষকের মুখে চেপে ধরল পায়ের গোড়ালি সঙ্গে সঙ্গে তীব্র

Leave a Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Scroll to Top