একটু চোখ বুলিয়ে নিন
কিজিশ। শরীরের তুলনায় কাধ ছটে! একটু বেশি চ$,
মোটাসোটা হাতে পাকানো রশির মতো পেশী । মাদার চপ
ঠিক কালো নয়, লালচে কালো, জুলফির কাছে অকালে সা
হয়ে গেছে কয়েক গাছি। চোখ জোড়া তার চারপাশের পে
পাথরের মতোই ঠা! আর কঠিন। চেহারায় এই মুহূর্তে চাপ,
উত্তেজনার একট। ভাব রয়েছে। লাঞ্চের পর থেকে বিরতিতী-
পাথর ভাঙছে সে । তার সঙ্গী, বাচ, একজন আইরিশ, চেহার
গোয়ার-গোবিন্দ ভাব; ছ’হাতে খরা ক্রো-বারটা পাথরের চিড
থেকে অনায়াস ভঙ্গিতে বের করে নিলো, ধীরে ধীরে সিধে
হলো! । ঘাম চকচকে কপালে খাড়া রেখ! ফুটলো৷ তিনটে ।
“ও কিসের আওয়াজ? কোথেকে এলো ?*
“যুদ্ধ যুদ্ধ খেল।” বললে। কোয়েন। “ফিল্ড আর্টিলারি |
সঙ্গীর দিকে হতভম্ব দৃষ্টিতে তাকালো! বাচ। ঠাট্টা করছো £*
‘ীন্ষকালীন মহড়া_রুটিন। মহড়ার আয়োজন যদি দেখতে !
ফি বছর এই সময়টায় সাজ সাজ-রব পড়ে যায় আমিতে ।
দুরে, পাহাড়-চূড়া ছু’ইছু’ই করে উড়ে গেল তিনটে ট্রান্সপোর্ট
প্লেন । কি যেন বলতে যাচ্ছিলো বাচ, কিন্ত প্লেনগুলোর পেট থেকে
সাদা মতো কি যেন ছিটকে বেরিয়ে আসতে দেখে তাজ্জব বনে
গেল সে। প্রথমে মনে হলো! পৌটলা বা বণ্তা হবে। তারপর
ওগলোর আকৃতি বলালো! । খুলে গেল প্যারা, প্রত্যেক-
টার সাথে একজন করে সৈনিক । বিকেলের থমকানো) বাতাসে
ফুলে-ফেপে উঠলো প্যারাস্থ্াট, রোদ লেগে ঝলসে উঠলো!
সাদা সিদ্ধ । নীল আকাশে, শৃন্ে, ভাসছে লোকগুলো । স্বাধীন