একটু চোখ বুলিয়ে নিন
হাজার মাইল পাড়ি দিয়ে সেই কালাহারি মরুতৃমি থেকে আসছে
বাতাস। পৰবতমালার ভেতর ঢুকে পড়ছে, পাথুরে পাচিল আর
মাটির উচু-নিচু কিনারায় ধাকা খেয়ে ভাঙছে, ছোটো ছোটো!
ঝাপট! আর ঘুণি হয়ে ছড়িয়ে পড়ছে জাম্বেজি উপত্যকার চার-
দিকে।
একটা পাহাড় চুড়ার খানিকট। নিচে দাড়িয়ে আছে সর্দার । জানে,
চূড়ায় উঠলে বহু দুর থেকেও আকাশের গায়ে দেখতে পাওয়া যাবে
তার কাঠামো! । সাসাসা-গাছের নতুন গজানো পাতায় তার বিশাল
ধড় প্রায় ঢাঁক৷ পড়ে আছে, পিছনের কালচে খয়েরি পাখুরে ঢালের
সাথে মিশে এক হয়ে গেছে গায়ের রঙ ।
আরে বিশ ফিট ওপরে উঠলে? সর্দার । চওড়া, লোম ঘের নাক
দিস্লে বাতাস টানলো, তারপর গুটিয়ে নামিয়ে আনা শুড় দিয়ে
নিজের ই! কর? মুখে সেই ধাতাস ছাড়লে! । ওপরের ঠোটের ঝুলে
থাকা অংশে, ফিরে লালচে গোলাপ কু’ড়ির পাপড়ি মেলার ভঙ্গিতে,
উন্মুজ’হুলো এক জোড়! ভ্রাণ ফন্তর–ঝুতাসের স্বাদ নিলে। সে ।
সুদূর করুভূমি থেকে আসছে ধাঝালো, অতি মিহি ধুলো । তার