একটু চোখ বুলিয়ে নিন
আহমদ মুসা দিভিন উপত্যকায় যাচ্ছে এটা সে কাউকেই জানতে দেয়নি। ঘটনাচক্রে ইভা নারিন তার সাথী হয়েছে। ইভা নারিন কোথায় যাচ্ছে তাও সে আহমদ মুসাকে বলেনি। শেষে দেখা গেল আহমদ মুসা তার মিশন নিয়ে যাচ্ছে দিভিনে আর ইভা নারিন দিভিনেই যাচ্ছে সেখানকার ঘটনাবলীর তদন্ত করতে। পথে পথে পথে ভয়ংকর সব ফাঁদ… সব ফাঁদ মাড়িয়ে তারা পৌছল দিভিনে- সেখানেও একের পর এক প্রাণঘাতি হামলা আর ভেতরের সব ষড়যন্ত্র। দৃশ্যপটে এল সরদার আসতি আওয়াত, শেপল, আহমদ নেবেজ, শিন সেনগার, এরদেলান আরও অনেকে। দিভিন সংকটের সমাধান শেষে আহমদ মুসা ছুটল সব ষড়যন্ত্রের, সব সন্ত্রাসের হোতা সেন্ট সেমভেলের সন্ধানে… গোয়েন্দা অফিসার ইভা নারিন গোপনে অনুসরণ করল আহমদ মুসাকে- কিন্তু কেন?… শুধুই কি সাহায্যের জন্য, না অন্য কিছু? অনেক পথ পেরিয়ে, অনেক ষড়যন্ত্রের মোকাবিলা করে, অনেক ঘটনা ঘটিয়ে শেষ পর্যন্ত আহমদ মুসা সন্ধান পেল সেন্ট সেমভেলের প্রাচীন প্রত্নতত্ত্ব নগরী দিভিনের সেন্ট গ্রেগরি চার্চ কমপ্লেক্স!… সবচেয়ে সুরক্ষিত, ভয়ংকর বিপজ্জনক সে ঘাঁটিতে আহমদ মুসার অভিযান, পেছনে সংগোপনে ইভা নারিন- কি ঘটবে সেখানে? আহমদ মুসার বিপজ্জনক সে অভিযানটা কেমন হবে? ইভা নারিনের ভাগ্যেই বা কি ঘটবে- কি অপেক্ষা করছে তার জন্যে? সব প্রশ্নের উত্তর নিয়ে হাজির হলো শ্বাসরুদ্ধকর এক কাহিনী “আতংকের দিভিন উপত্যকা”।