একটু চোখ বুলিয়ে নিন
সেটা আঠারো শতকের কথা । দক্ষিণ ফ্রালের ব্রাই প্রদেশের একটি ছোট কুটির থেকে শুক হচ্ছে আবাদের এই কাহিনী । ব্রাই প্রদেশের এক দরিদ্র পরিবারে জন্ম নিয়েছিল এর্কটি শিশু । তরে নাথ জা ভাল! । তার বাবা ছিলো বড্ড শরীর । শ্রী, ভাজা আর একা মেয়ে__-এই শিয়ে ছোট সংসার | লেোটির বিয়ে হয়েছিল” তবু এই ছোস্ট সংসারের ভরণপোষপের ব্যাপারেই জডালআার বাঘা হি্লিল যেয়ে যেতো ।
লী ভালজীকে ছোট রেখে ভার মা! মাছ! যায় । অডাবে বিনে চিকিংসার ভার মৃত হয়েছিল। বাবা ছিল কাঠুরে। শ্রীর মৃত্যুর ক’দিন পর গাছ থেকে গড়ে গিয়ে শ্রেও ফানা
গেল । সংসারে আশন একসাতর বোন ছাড়া জা ভাললভ্রার তখন আর কেই, নেই । অসহায় ভালজীা ‘বানের শংসারে আশ্রয় পেলে । দায়ি আর দুর্ধিপাকে জী ভালন্্রাহ লেখাপড়া শেখা হলো না।
ভালজার বস যখন পঁচিশ । কয়েকদিনের অুখে হঠাৎ ভালজার ভগ্লিপতি সারা গেল। ভাগ্রপতি আর ভালজীর আয়ে সংসারটি কোন রকম চলে যেতে। ভাল্জ্া দিল
মতুন্বী করে সামান্য কিছু রোজগার করতে | এবান্ন ভগ্নিপতির মৃত্যুতে ভানজ্া যেন সমুদ্রে পড়ল £ বিধবা বোন ‘আর স্বোট-ছোট সাতাট ছেলেমেয়ের তরণপোষণের দায়িতু তাকে মাথা পেতে শিতে হলো । ভাগেদের খধ্যে সবজেহে। বড়টির বয়স তখন যার আট ।
যৌধনের সব সপ্নুসাধ প্রায় বিলীন হয়ে গেলো ভালজীর ? সংসার চালাবার শ্বানা সে কঠোর পরিশ্রগ করছে । ভু দ্’বেলা খাহার জোটে না। ফ্রান্সে তখন খাদের চড়া
দাম ও অভাব ॥
বোন আর ভাগ্রে-জান্্রীদের মুখে হাসি ফোটাঝার জন ভালজী সব দুঃখ-বেলনা হাপিমুখে লহ করে যায় । বাবার পেশা গাছীর কাজকেই ভালজ্বা বেছে নিমেছিল | তার বোনও টুকটাক কাজ করতো কিছু দু’জনের “য়া রোজগার, তাতে দৃ’বেলা খাবার জোটে না। দিনমুজুরি, খেতে-খায়ারে কাজ, ঘাস শুকানো, গরু চন্মনোহ বাডতি কান্র শুরু
করলো ভালভ্রা । এভে সামান্য কিছু রোজার বাড়লো বি অবস্থার তেমন হেরফের হলে? না। এদিকে বোনও কেমন সব দিন-দিন স্বার্থপর হয়ে উঠেছে? জালজান্র
হোজগারের দর পয়সা হাতিয়ে নেয়ার জলা তার চেষ্টা । ভালভ্রারও তা’ নজর এডায় না। আগের মত ভান্তর্িকতা বোনের নেই । ভালজ্া এর কোন প্রতিবাদ করে না!
এদিকে অভাব দিন-দিল বেশিই হচ্ছে । অশান্তি বাড়ছে । ভালজীর মাথা ঠিক রাখাই দায় হয়ে গড়িয়েছে । |
সেনার দক্ষিণ ফ্রাঙে খুব শীত পড়লো । শীতের জনা বাইরের কাজকর্ম গেল খেমে। কাঠ কেটে ‘াক্র অঃগর মত্তা বোজগার হয় না । সনা কোন কাজও মিলছে. লা
ভালতী। অবস্থা দিল-দিল কঠিন হয়ে উঠলো ।
